সর্বশেষ
বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন শুরু
ওটিটিতে মুক্তি পেল তাসনিয়া ফারিণের প্রথম সিনেমা
ভিসা ইস্যু নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
নিজেদের ভুল বোঝাবুঝিতে ফ্যাসিবাদ সুযোগ নেবে: রিজভী
কাতার সফরে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গী হচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ
হিন্দু নেতাকে অপহরণের পর হত্যা, যা বলল ভারত
আওয়ামী লীগের মিছিল নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাতের
এক ব্যক্তি দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী নয়: নাহিদ ইসলাম
দেরি করে পৌঁছানোয় স্বপ্নভঙ্গ ওদের
নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নে প্রধান উপদেষ্টার তাগিদ
নির্বাচনের জন্য এখনই আন্দোলনের প্রয়োজন দেখছে না বিএনপি
বিলাসবহুল অফিস ও বন্দর কমিটি নিয়ে যা বললেন হান্নান মাসউদ
শাহজাদপুরে যুবদল কর্মীকে হত্যার অভিযোগ
ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়া প্রমাণ করে ভারত গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নয়: দুদু
‘শুভ কাজে সবার পাশে’ স্লোগানে বসুন্ধরা শুভসংঘের মনপুরা উপজেলা কমিটি গঠিত

থাই প্রধানমন্ত্রী কি ক্ষমতা হারাচ্ছেন?

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের পদচ্যুতির শঙ্কা তৈরি হয়েছে। দেশটির সাংবিধানিক আদালতে চলমান মন্ত্রী নিয়োগ সংক্রান্ত এক মামলার রায়ের ওপর নির্ভর করছে তার পদ। চলতি সপ্তাহে ওই মামলার রায় দেবেন আদালত।

প্রধানমন্ত্রী স্রেথার বিরুদ্ধে অভিযোগ, নৈতিকতার নিয়ম ভেঙে পিচিট চুয়েনবান নামের এক আইনজীবীকে মন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন তিনি। পিচিট দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ধনকুবের থাকসিন সিনাওয়াত্রার পরিবারের ঘনিষ্ঠ ছিলেন। ২০০৮ সালে দুর্নীতিসংক্রান্ত এক অপরাধে পিচিটকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। যদিও স্রেথাকে বাঁচাতে পদত্যাগ করেছিলেন পিচিট। কিন্তু দেশটির সাংবিধানিক আদালত এখনো মামলাটির শুনানি করতে রাজি। দেশটির সেনা সমর্থিত সিনেটররা মামলাটি করেছিলেন।

থাইল্যান্ডে বর্তমানে জোট সরকারের নেতৃত্ব দিচ্ছে স্রেথার রাজনৈতিক দল ‘ফেউ থাই পার্টি’। স্রেথার দাবি, পিচিটকে ব্যাপক যাচাই-বাছাই করেই নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল।

স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ক্ষমতায় থাকতে পারলে মন্ত্রিসভা ঢেলে সাজানোর ইঙ্গিত দিয়েছেন স্রেথা। যদি স্রেথাকে তার পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়, তাহলে ফেউ থাই পার্টিকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও কাউকে মনোনীত করতে হবে।

এর আগেও সাংবিধানিক আদালতের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী পদচ্যুত হওয়ার নজির আছে। তবে এবার তেমনটি না–ও হতে পারে বলে মনে করেন দেশটির বিশ্লেষক থিতিনান পংসুধীরক। তিনি বলেন, আমি মনে করি, তিনি টিকে যাবেন। কারণ, বিকল্প খুঁজে বের করা কঠিন। তা ছাড়া তিনি ভুল কিছু করেননি। তিনি কঠোর পরিশ্রমী।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ