সর্বশেষ
ঈদের পোশাকে আত্ম–নিবেদনের গল্প বলছে লা রিভ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার যে গ্রামে বর্বরতার শেষ নেই
কানাডায় ভয়াবহ দাবানল, ম্যানিটোবায় জরুরি অবস্থা জারি
বেটিসকে উড়িয়ে কনফারেন্স লিগ জয়ী চেলসির ইতিহাস 
রংপুর মেডিকেলের মর্গে থাকা লাশের চোখ গায়েব: কর্তৃপক্ষ বলছে, ইঁদুরে খেয়ে ফেলেছে
কাঠবাদাম না আখরোট- কোন বাদামে স্মৃতিশক্তি বাড়বে
চট্টগ্রামে নারীকে লাথির ভিডিও ভাইরাল, অভিযুক্তকে নিয়ে যা বললেন যুবদল সভাপতি
কে থাকবেন শাকিবের সঙ্গে, অপু না বুবলী!
তারেক রহমানের খালাসে প্রমাণিত হাসিনার আমলের সব মামলা মিথ্যা: সাদা দল
সচিবালয়ে কর্মচারীদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
আবারও নগর ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকরা, শপথ না পড়ানো পর্যন্ত অবস্থানের ঘোষণা
আজ থেকে সারাদেশে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ থাকবে জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান
পদত্যাগ করতে পারেন ফারুক, দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত আমিনুল
হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা ও ছবি নিরাপদ রাখার ৬ উপায়
অল্প বয়সেই কোমর ব্যথা, কারণ ও প্রতিরোধের উপায়

পদত্যাগ করলেন ব্র্যাক ব্যাংকের এমডি

অনলাইন ডেস্ক

ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেলিম আর এফ হোসেন পদত্যাগ করেছেন। গতকাল মঙ্গলবার ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগপত্র দিলে পরিচালনা পর্ষদ তা গ্রহণ করে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনাপত্তির জন্য পাঠিয়েছে। আর ব্যাংকটির অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক তারেক রেফাত উল্লাহ খানকে এমডি (চলতি দায়িত্ব) হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে। তিনি কর্পোরেট ও প্রাতিষ্ঠানিক ব্যাংকিং বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।

২০১৫ সালের নভেম্বরে এমডি ও সিইও হিসেবে ব্র্যাক ব্যাংকে যোগ দেন সেলিম আর এফ হোসেন। আগামী বছরের মার্চে তার মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা। নয় মাস বাকি থাকতে তিনি পদত্যাগ করলেন। ২০২৪-২৫ মেয়াদে প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স, বাংলাদেশের (এবিবি) চেয়ারম্যান। এখন সেখানেও পরিবর্তন আনতে হবে।

জানতে চাইলে সেলিম আর এফ হোসেন সমকালকে বলেন, ‘সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত কারণে পদত্যাগ করেছি। আমার মনে হয়েছে এখন বিদায় নেওয়া উচিৎ। সে জন্য পদত্যাগ করেছি। এখন ভালো কিছু করার চেষ্টা করবো।’ তবে আগামীতে কী করার পরিকল্পনা করছেন সে বিষয়ে তিনি কিছু বলেননি। ব্যাংকের কর্মীদের কাছে এক গ্রুপ ইমেইল বার্তায় পদত্যাগের বিষয়টি জানিয়ে তিনি বলেন, ব্যাংকে বুধবারই তার শেষ কর্মদিবস।

ব্যাংক খাতের সংস্কার নিয়ে গত বছরের ৪ ডিসেম্বর বিআইবিএমের এক সভায় তিনি কেন্দ্রীয় ব্যাংককে লক্ষ্য করে বলেন, ‘বিভিন্ন ধরনের তদবিরের জন্য ব্যাংকিং খাত পাগল হয়ে যায়। আত্মীয়-স্বজনকে চাকরি দিতে হবে, পদোন্নতি দিতে হবে। বদলি করতে হবে। একদম তলা থেকে ওপর পর্যন্ত তদবিরের পর তদবির আসে। বিভিন্ন সুবিধার জন্য আমরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোকে ব্লাকমেইলিং করতে দিতে পারি না।’

এই বক্তব্য নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দিলে তিনি ক্ষমা চেয়ে ওই বক্তব্য প্রত্যাহার করেন। পরে ব্যাংকটির পর্ষদ বিবৃতি দিয়ে জানায়, এমডির বক্তব্যের সঙ্গে তারা একমত নয়। এর সঙ্গে ব্যাংকের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। এরপরও তার মন্তব্যের কারণে সৃষ্ট বিভ্রান্তির জন্য ব্যাংক গভীরভাবে দুঃখিত। এই পদত্যাগের সঙ্গে ওই সময়ে দেওয়া বক্তব্যের কোনো সম্পর্ক আছে কিনা জানা যায়নি।

 

পদত্যাগ      ব্র্যাক ব্যাংক

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ