সর্বশেষ
লন্ডন বৈঠকে কী হতে যাচ্ছে?
উড্ডয়নের পর পরই আবাসিক এলাকায় বিধ্বস্ত হয় উড়োজাহাজটি
জীবন বলে দেবে কোনটা করা বেশি জরুরি: অপি করিম
বাংলাদেশকে পেনাল্টি না দেওয়া রেফারি ও তার স্ত্রীর ‘ফেসবুক লক’
প্রযোজনায় বাজেট ও কনটেন্টের ভারসাম্য তৈরি করা কঠিন: সকাল
নির্বাচন ডিসেম্বরে হতে হবে: রুহিন হোসেন প্রিন্স
ভারতে ২৪২ জন যাত্রী নিয়ে বিমান বিধ্বস্ত
লস অ্যাঞ্জেলেসে ইরাক-সিরিয়ার চেয়েও বেশি সেনা মোতায়েন
বিবাহিত নাগার্জুনের জন্য ১০ বছর অপেক্ষায় ছিলেন টাবু
ভুটানে সাবিনা-সুমাইয়ার হ্যাটট্রিক বিধ্বস্ত প্রতিপক্ষ
কালো জাদুর প্রভাব ও পরিত্রাণের উপায়
ব্রিটেনে পাচার হওয়া অর্থের খোঁজে ড. ইউনূস
ফোন নাম্বার ছাড়াই অডিও-ভিডিও কলের সুবিধা দেবে ‘এক্সচ্যাট’
দিল্লি থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাংলাদেশি দাবাড়ুকে, বিপাকে রাণী হামিদ!
খালি পেটে ডাবের পানি খাওয়ার ৫ স্বাস্থ্য উপকারিতা

‘প্রধান উপদেষ্টা অধিকাংশ দলকে অবমূল্যায়ন করে তিনটি দলকে গুরুত্ব দিয়েছেন’

অনলাইন ডেস্ক

গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন প্রশ্ন রেখে বলেছেন, আসলেই কি অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে কিনা? কেন না অধিকাংশ দলের মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে না।

আজ বুধবার (১১ জুন) সকালে ঝিনাইদহ শহরের একটি রেস্টুরেন্টে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব দাবি করেন।

তিনি বলেন, যদি ৪০ শতাংশ ভোট না পড়ে, তাহলে পুনরায় নির্বাচন হবে। গরমের মধ্যে আমার মনে হয়, ৪০ শতাংশ ভোট পড়বে না। এক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকার আবার থেকে যাবে। ১/১১ বলে-কয়ে করা লাগবে না, অটোমেটিক হয়ে যাবে। সেই ধরনের চক্রান্ত এবং ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে আমরা মনে করি।

রাশেদ দাবি করেন, নির্বাচনের এই সময়সীমার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করতে হবে এবং নির্বাচন রমজানের আগেই হতে হবে। কারণ রমজানের মধ্যে আমরা যারা প্রার্থী, আমরা কোনোভাবেই প্রচারণা করতে পারবো না। আপনারা আমাদের তিনমাস সময় দিবেন, রমজানেই তো একমাস চলে যাবে।

তিনি আরও বলেন, এপ্রিলে নির্বাচন করার বাস্তবতা নাই। এটা পাগলেও বোঝে, সরকারের উপদেষ্টারা বোঝে না। মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা আমাদের কথা রাখলেন না। তিনি বিদেশে বসে বললেন, একটি রাজনৈতিক দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়। এরপরে জাতীয় সংলাপ হলো, প্রধান উপদেষ্টার আহ্বানে সেখানে তিনটা রাজনৈতিক দল ব্যতীত সবাই ডিসেম্বরে নির্বাচন চেয়ে। তার মানে কী, অধিকাংশ দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়।

কিন্তু প্রধান উপদেষ্টা অধিকাংশ দলকে অবমূল্যায়ন করে তিনটি দলকে গুরুত্ব দিয়েছেন। কেন, কী কারণ? এর জবাবদিহিতা কি আমরা চাইতে পারি না, প্রশ্ন রাখেন রাশেদ খাঁন।

তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, নির্বাচন সংস্কারের কমিশনের পক্ষ থেকে প্রস্তাবনা রাখা হয়েছে যে, কোনো আসনে যদি ৪০ শতাংশ ভোট না পড়ে, সেখানে পুনরায় নির্বাচন করতে হবে। গরমের মধ্যে ভোটাররা কি দাঁড়িয়ে থাকতে পারবে? পারবে না তো।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ