সর্বশেষ
দুই বাংলার শিল্পীদের একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জয়ার
দুর্নীতি প্রমাণ করে সাইফুজ্জামানের অর্থ ফেরত আনা হবে: দুদক চেয়ারম্যান
ক্রান্তিকালে বিসিবির প্রস্তুতির অভাব দেখছেন তামিম
গুম সনদে বাংলাদেশ স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ‍্যালেঞ্জ: জাতিসংঘের প্রতিনিধি দল
নগরভবনে ‘মেয়র’ ইশরাকের সভা, পেলেন শুভেচ্ছা-ক্রেস্টও
‘দখলকৃত এলাকা ত্যাগ করুন, নয়তো ধ্বংসের মুখোমুখি হতে প্রস্তুত থাকুন’
জরুরি সেবা চালু রেখে আন্দোলন চলবে: ইশরাক
অসুস্থ প্রতিযোগিতায় নেই জানিয়ে যা বললেন অপু বিশ্বাস
হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
যেসব বিষয় গুগলে কখনো সার্চ করা উচিত নয়
মালদ্বীপে বেড়েছে সড়ক দুর্ঘটনা, বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান
বিষফোড়া থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায় জানুন
অন্তঃসত্ত্বা কিয়ারার জন্য বিশেষ উপহার পাঠালেন রাম চরণের স্ত্রী
দাঁত ভালো রাখতে যে ৬ খাবার খাবেন
করোনার প্রকোপ: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি কি বাড়ছে?

বিষফোড়া থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায় জানুন

অনলাইন ডেস্ক

তীব্র যন্ত্রণাদায়ক একটি রোগ বিষফোড়া। তীব্র ব্যথাসহ স্টাফালোলোকোক্কাস ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সংক্রামিত একটি সাংঘাতিক ধরনের ফোড়া। এ ফোড়ায় সাধারণত অনেকগুলো ছোট ছোট মুখ থাকে। যাকে বলে কার্বাঙ্কল। বিষফোড়া সাধারণত কোমর, ঘাড়ে, পিঠ, কনুই এবং কানে বেশি দেখা যায়।

তবে বিষাক্ত এ ফোড়া বেশিরভাগ দেখা যায় পশ্চাৎদেশেও। তখন এটি আরও বেশি যন্ত্রণাদায়ক হয়ে দাঁড়ায়। পেছনে বিষফোড়া হলে আর দেখে কে। সারাদিনের কাজ করতে গেলেও মন বড্ড খচখচ করে। কোথাও বসতে গেলে ব্যথায় যেন জ্বলতে থাকে পশ্চাৎদেশ।

কিন্তু বিষফোড়া দেহের যেখানেই হোক না কেন, এই যন্ত্রণা থেকে রেহাই পাওয়ার কি কোনো উপায় নেই? থাকবে না কেন— অবশ্যই আছে। এই প্রতিবেদন তা নিয়েই। আসলে না জানার কারণে যে কোনো রোগেই আমাদের ভোগান্তি বাড়ে। তাই আর দেরি না করে বিষফোড়া থেকে মুক্তির সহজ ঘরোয়া উপায় জেনে নিন।

দেহের বিভিন্ন জায়গায় তীব্র যন্ত্রণাদায়ক এই বিষফোড়া কমবেশি অনেকেরই হয়ে থাকে। এই ফোড়া হলে যে কী যন্ত্রণা হয়, সেটা যার একবার হয়েছে, সেই কেবল বুঝতে পারে-এর যন্ত্রণা কতটা তীব্র। যতদিন ফোড়া থাকে, ততদিন যেন প্রাণ যায় যায় অবস্থা। ওই স্থানে ছোঁয়া লাগলেও প্রাণ ধরে মারে টান।

আমরা ঘরোয়া উপায়ে এর সমাধান করতে পারি। অনেক সময় জীবাণুর কারণে দেহের যে কোনো জায়গায় বিষফোড়া হতে পারে। তাই জীবাণুনাশক সাবান ব্যবহার করতে হবে। এতে আক্রান্ত স্থান পরিষ্কার থাকে। আর পরিষ্কার কাপড় গরম পানিতে ভিজিয়ে নিতে হবে। ওই কাপড়টি হালকা চেপে ফোঁড়ার জায়গায় ধরতে হবে। তাপের জেরে ফোঁড়াটি গলে যেতে পারে।

এ ছাড়া ফোড়া গলে গেলে তা থেকে রক্ত বেরোতে পারে। এর জন্য প্রস্তুত থাকুন। ওই অংশে জমে থাকা রক্তটা বেরিয়ে যেতে দিন। এবার ফোড়ার চারপাশে অ্যান্টিসেপ্টিক ক্রিম লাগিয়ে দিন। এতে নতুন করে ফোড়া হওয়ার আশঙ্কা থাকে না।

যদিও ৭-১৪ দিনের মাথায় ফোড়া নিজেই গলে যায়। তবে নিজে থেকে হাত দিয়ে চেপে ফোড়া গলানোর চেষ্টা না করাই ভালো। কারণ এতে হিতে বিপরীত হতে পারে। এতে সংক্রমণ আরও বাড়তে পারে। বরং গরম পানি ভেজা কাপড় দিয়ে গলালে সংক্রমণের আশঙ্কা কম থাকে। সঙ্গে তীব্র যন্ত্রণা আর ভোগান্তিও কমে যায়।

বিষফোড়া | বিষাক্ত | বিষাক্ত ফোড়া

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ