সর্বশেষ
পালানো ব্যক্তিদের ফেরানোর চেয়ে বেশি গুরুত্ব পাবে পাচারের অর্থ ফেরত আনা
অপারেশন সিন্দুরে মোদির ভূমিকা নিয়ে এবার মুখ খুললেন ভারতের প্রতিমন্ত্রী
প্রযুক্তিনির্ভর মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থাপনার কাজ চলছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
সৌদি এলেই হজ কবুল হয় না, মিনায় মামুনুল হক
মা এখনও বুঝতে পারছেন না ছেলে ও নাতিরা আর কখনোই ফিরবে না
‘ভারতের আঞ্চলিক শ্রেষ্ঠত্বের দাবি ধূলিসাৎ হয়ে গেছে’
সংস্কারের নামে হাসিনার মতো উন্নয়নের সবক দিচ্ছে বর্তমান সরকার: শামসুজ্জামান দুদু
যানবাহনের চাপ বাড়ায় যমুনা সেতুতে বাড়ছে দুর্ঘটনা
টেস্ট দলে ফিরছেন এবাদত, দীর্ঘমেয়াদে নেতৃত্ব পাচ্ছেন শান্ত
ঈদের ছুটিতে সরকারি হাসপাতালে ১৭ নির্দেশনা
সোহেল আলমের ‘বড্ড ভালোবাসি’,মডেল হয়েছেন শ্যামল-চমক
মুজিবনগর সরকারে যারা ছিলেন, তারা সবাই মুক্তিযোদ্ধা: উপদেষ্টা ফারুক ই আজম
সুখবর নেই চ্যালেঞ্জের পাহাড়
ঘুম থেকে উঠলেই পেট ফাঁপা?
ঈদে জাকারিয়া সৌখিনের নতুন চমক ‘প্রিয় প্রজাপতি’

আপনার সন্তানের ইন্টারনেট ব্যবহার নিয়ন্ত্রণে আনার ৭টি উপায়

অনলাইন ডেস্ক

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে শিশুদের ইন্টারনেট নির্ভরতা বাড়ছে। আর তাই শিশুদের ইন্টারনেট ব্যবহারে নজরদারি বাড়ানো প্রয়োজন। আসুন জেনে নিই কী করবেন-

১. প্যারেন্টাল কন্ট্রোল ই-মেইল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করুন। শিশুদের যদি কোনো ডিভাইস দেওয়া হয়, তা হলে সেটিতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল ই-মেইল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করাটাই নিরাপদ।

গুগলে একটা প্যারেন্টাল কন্ট্রোল সিস্টেম আছে, যা ব্যবহার করে শিশু কী দেখছে তার ওপর নজরদারি করা সম্ভব।

২. কিছু গুরুত্বপূর্ণ অ্যাপ ইনস্টল করুন। প্যারেন্টাল সেফ ব্রাউজার একটি অ্যাপ আছে। এটি যদি শিশুর ডিভাইসে ইনস্টল করা হয় এটি ব্যবহার করে কোন ধরণের অ্যাডাল্ট কন্টেন্ট দেখতে পারবে না শিশু। প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শিশুদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই নিরাপত্তাবিষয়ক কিছু অ্যাপ ইনস্টল করা উচিত।

৩. চাইল্ড ভার্সন অপশনটি ব্যবহার করুন। ফেসবুক ও মেসেঞ্জারের ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের চাইল্ড ভার্সন আছে। সে ক্ষেত্রে শিশুদের একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে দেওয়া যায়, যেটি তারা ব্যবহার করলেও অভিভাবকদের সুপারভাইস করার সুযোগ থাকে।

৪. ইন্টারনেট সংযোগ নেওয়ার সময় সচেতন হোন। কোম্পানির কাছ থেকে ইন্টারনেট সংযোগটি নেওয়া হচ্ছে তা শিশুর জন্য সেফ ইন্টারনেটের ফিচারটি আছে কিনা সেটি যাচাই করে নিন।

৫. শিশুর ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য সময় বেঁধে দিন। শিশুদের ইন্টারনেট ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনতে হলে ইন্টারনেট সংযোগ বাসায় কখন কখন থাকবে আর কখন থাকবে না, সেটির একটি নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করে দিতে হবে।

৬. শিশুর সঙ্গে আপনিও অংশ নিন। ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় আপনিও শিশুর সঙ্গে বসুন। শিক্ষামূলক বিভিন্ন চ্যানেল ও ওয়েবসাইট রয়েছে। তাদেরকে সেগুলো দেখতে উৎসাহিত করুন। নতুন কিছু শিখতে বা তৈরি করতে তাদেরকে আগ্রহী করে তুলুন।

৭. আপনি কী দেখছেন সে বিষয়েও সতর্ক হোন। বাড়ির বাবা-মা বা প্রাপ্তবয়স্ক সদস্যরা যদি ওই ওয়াইফাই সংযোগ ব্যবহার করে আপত্তিকর কিছু সার্চ করে বা দেখে, তা হলে সেগুলো ওই আইপি অ্যাড্রেসেই জমা হয়। ওই ইন্টারনেট ব্যবহার করে যদি বাড়ির শিশু বা অপ্রাপ্তবয়স্ক সদস্যরাও কিছু ব্রাউজ করে তা হলে ওই জিনিস বা কন্টেন্টগুলো তাদেরও সামনে চলে আসে। তাই সতর্ক হোন। তথ্যসূত্র: বিবিসি বাংলা  

অনলাইন ডেস্ক

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ