সর্বশেষ
জনগণ সংস্কার বোঝে না, এটা বাস্তবসম্মত কথা নয়: তাসনিম জারা
‘পিরিয়ড ট্যাক্সের’ বিরুদ্ধে আইনি লড়াইয়ে মাহনুর
বিকেলের মধ্যে গেজেট প্রকাশ না হলে রোববার যমুনা অভিমুখে লং মার্চ: ইবতেদায়ী শিক্ষকরা
ফ্লোরিডার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এইচ-১বি ভিসা নিয়ে গভর্নরের কড়া সিদ্ধান্ত
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন বিয়ারিং প্যাড দুর্ঘটনায় নিহত আবুল কালামের স্ত্রী
‘জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট না হলে পুরো প্রক্রিয়া প্রশ্নবিদ্ধ হবে’
বিএনপির জন্ম হয়েছে ‘হ্যাঁ’ ভোটে, মৃত্যু হবে ‘না’ ভোটের মধ্য দিয়ে: পাটওয়ারী
সাবেক এমপি নদভী দম্পতিসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গেয়ে বিতর্কের মুখে ভারতীয় নেতা
কাবিননামায় সই করেছেন, ‘না’ বলার সুযোগ নেই
ফিল্মফেয়ার কাভার গার্ল তামান্না ধরা দিয়েছেন নানান লুকে
দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া, আছে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
আবার বাড়ল সোনার দাম, আজ থেকে কার্যকর
তানজিদের ফিফটি, জয়ে দরকার ২৪ বলে ৪২

বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গেয়ে বিতর্কের মুখে ভারতীয় নেতা

অনলাইন ডেস্ক

ভারতের আসামে জাতীয় কংগ্রেসের এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত ‘আমার সোনার বাংলা’ গাওয়া নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, এ নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে মতে সমালোচনার জোয়ার বইছে।

দেশটির একাধিক পত্রিকা জানিয়েছে, রাজ্যের শ্রীভূমি জেলার কংগ্রেস সেবা দলের এক সভায় দলের কর্মী বিধু ভূষণ দাস রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা ‘আমার সোনার বাংলা’ গানটি পরিবেশন করেন। বিজেপি দাবি করেছে, তিনি আসলে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গেয়েছেন।

এ ঘটনায় বিজেপি নেতারা কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়ে কংগ্রেসের রাজনৈতিক অবস্থান ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। আসামের মন্ত্রী কৃষ্ণেন্দু পাল বলেন, কংগ্রেসের কাজকর্ম সবই অদ্ভুত। তারা জানে না কখন বা কী গাইবে। ভিডিওটি আমি দেখব এবং প্রয়োজনে পুলিশের মাধ্যমে তদন্তের ব্যবস্থা নেব।

গত ২৭ অক্টোবর আসামের শ্রীভূমি জেলার ইন্দিরা ভবনে তোলা ওই ভিডিওতে দেখা যায়, কংগ্রেস নেতা বিধুভূষণ দাস বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাইছেন। কংগ্রেস সেবাদলের কার্যকরী কমিটির মিটিংয়ে গানটি গাওয়া হয়েছিল বলে জানা গেছে।

কংগ্রেস এ অভিযোগকে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বলে উড়িয়ে দিয়েছে। দলের জেলা মিডিয়া সেলের প্রধান শাহাদাত আহমেদ চৌধুরী জানান, বিধু ভূষণ দাস স্পষ্টভাবেই বলেছিলেন যে তিনি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি রবীন্দ্রসংগীত পরিবেশন করছেন। গানটি ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের প্রতিবাদে লেখা হয় যা পরবর্তীতে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হিসেবে গৃহীত হলেও, মূলত এটি এক ঐতিহাসিক বাংলা গান ও সাহিত্যিক সম্পদ।

কংগ্রেস নেতার পাশে দাড়িয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ মহুয়া মৈত্র। তিনি বিজেপিকে পাল্টা তোপ দেগে বলেছেন, ‘সব বাঙালির কাছে আমার সোনার বাংলা গানটি একটি আবেগ। কোনও গেরুয়া চাড্ডি বা তাদের টাকা পাওয়া ট্রোল মিডিয়া এই বিষয়টি বুঝবে না।’

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ