সর্বশেষ
ভারতের সশস্ত্র বাহিনীকে হামলা চালানোর পূর্ণ স্বাধীনতা দিলেন মোদি
বিশ্বের চোখের সামনে ফিলিস্তিনিদের হত্যা করছে ইসরাইল
হত্যাচেষ্টা মামলার আসামির তালিকায় সুবর্ণা মুস্তাফা, অপু বিশ্বাসসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর নাম
হাসিনা আর বাংলাদেশে রাজনীতি করতে পারবে না: মির্জা ফখরুল
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
আইএমএফ কিস্তি না দিলে নিজেদের মতো করে বাজেট করব: অর্থ উপদেষ্টা
অভিনেতা সিদ্দিককে ধোলাই দিয়ে থানায় সোপর্দ
ইন্টারপোলের মাধ্যমে হাসিনার বিরুদ্ধে রেড অ্যালার্ট জারির সিদ্ধান্ত
এনসিপির সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই, হঠাৎ কেন এ কথা বললেন উমামা ফাতেমা
বিচারপতি খায়রুল হককে গ্রেফতারের দাবিতে সুপ্রিমকোর্টে বিক্ষোভ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরসহ ৮ জনের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
ইশরাকসহ নতুন মেয়রদের যে প্রশ্ন করতে বললেন আসিফ নজরুল
বাংলাদেশে সংখ্যালঘু বলে কিছু নেই: জামায়াত আমির
বিজেপিতে যোগ দেওয়া নিয়ে প্রশ্নের স্পষ্ট জবাব দিলেন প্রীতি জিনতা
ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে এত বিতর্ক কেন, শপথ নিলে কতদিন থাকতে পারবেন?

ডিপফেক রোধে ভারত সরকারের সঙ্গে কাজ করবেন রাশমিকা

বিনোদন ডেস্ক

ডিপফেক ভিডিও নিয়ে আলোচনাটা শুরু হয়েছিল দক্ষিণী অভিনেত্রী রাশমিকা মান্দানাকে দিয়ে। এরপর একে একে প্রিয়াঙ্কা চোপড়া, আলিয়া ভাট, ক্যাটরিনা কাইফ, কাজল ও সারা টেন্ডুলকারের ভিডিও সামনে আসে। সম্প্রতি বিশ্বজুড়ে বহু নারী তারকার ডিপফেকের শিকারও হয়েছেন। এবার ডিপফেক রোধে ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছে ভারত সরকার। এই উদ্যোগের সঙ্গে থাকবেন রাশমিকা মান্দানা।

ভারতীয় অভিনেত্রীদের মধ্যে প্রথম ডিপফেক ভিডিওর কবলে পড়েছিলেন রাশমিকা মন্দানা। সাইবার ক্রাইমের পাল্লায় পড়ে, অভিনেত্রীর অশ্লীল ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছিল সোশাল মিডিয়ায়। এই ঘটনার তীব্র প্রতিবাদও করেছিলেন রাশমিকা। পাশে পেয়েছিলেন অমিতাভ, রজনীকান্ত, কারিনা কাপুরের মতো তারকাদের।

এবার রাশমিকা পেলেন নতুন দায়িত্ব। দেশ থেকে সাইবার ক্রাইম দূর করার জন্য সরকারের হয়ে প্রচারে নামবেন রাশমিকা। ‘পুষ্পা’, ‘অ্যানিম্যাল’ খ্যাত এই দক্ষিণী অভিনেত্রীকে সাইবার সিকিউরিটির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হিসেবে বেছে নিল কেন্দ্রীয় সরকার।

২০১৭ সালে রেডইট সোশাল মিডিয়ার হাত ধরে প্রথম প্রকাশ্যে আসে এই ডিপফেক প্রযুক্তি। যেখানে একবারে পাল্পে ফেলা হয়েছিল গাল গোডো, টেলর শিফট, স্কারলেট জহনসানের। আর তারপর থেকেই গোটা দুনিয়ায় সারা ফেলে এই ডিফফেক।

প্রসঙ্গত, ডিপফেক যারা তৈরি করেন তারা টার্গেট করে সোশ্যাল মিডিয়া এবং অন্যান্য প্ল্যাটফর্মকে। সেখান থেকেই মূলত তথ্য সংগ্রহ করা হয়। তারপর সেই তথ্য বিশ্লেষণ করতে এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। সেই প্রযুক্তির সাহায্যে মুখের বৈশিষ্ট, অভিব্যক্তি, ভয়েস প্যাটার্ন এবং অন্যান্য ‘ইউনিক’ বৈশিষ্ট শনাক্ত করে এবং ম্যাপ তৈরি হয়। এভাবেই তৈরি হয় জাল বা বিকৃত ভিডিও বা ছবি।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ