সর্বশেষ
চাঁনখারপুলে হত্যাকাণ্ড : ৮ জনকে অভিযুক্ত করে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন দাখিল
পেস তাণ্ডবে টাইগারদের স্বস্তির সকাল
বাণিজ্যযুদ্ধের প্রভাব সোনায়, দামে নতুন রেকর্ড
দেশে তিন স্তরে কমছে ইন্টারনেটের দাম
ভারতে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট ভ্যান্স, আজই মোদির সঙ্গে বৈঠক
প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী পারভেজ হত্যায় আটক ৩
সংস্কারের মূল উদ্দেশ্য ফ্যাসিবাদ যেন প্রতিষ্ঠা না পায় : আলী রীয়াজ
ফ্যাসিবাদী শক্তি রুখে দেওয়ার ব্যাপারে আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ: নাহিদ
তারল্য সংকটে ব্যাংক খাত, বাজেট ঘাটতি মেটাতে বেকায়দায় সরকার
জামায়াত নেতা আজহারের আপিল শুনানি মঙ্গলবার
প্রধান উপদেষ্টার কাতার সফরে জনশক্তি রপ্তানি ছাড়াও যেসব বিষয় গুরুত্ব পাবে
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মন্ত্রণালয়ের নাম পরিবর্তন, চেয়ারম্যান ও মেয়র পদে সরাসরি ভোট না করার সুপারিশ
কানাডায় এক দিনে রেকর্ড ২০ লাখ আগাম ভোট
সংস্কার বাস্তবায়নের পর নির্বাচন চায় এনসিপি

সাবেক নির্বাচন কমিশন সচিব হেলালুদ্দীন ৪ দিনের রিমান্ডে

অনলাইন ডেস্ক

সাবেক নির্বাচন কমিশন সচিব হেলালুদ্দীন আহমেদের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ শুক্রবার তার এ রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়।  এর আগে বুধবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম নগরের খুলশী তুলাতুলী এলাকার একটি বাসা থেকে হেলালুদ্দীন আহমদকে আটক করা হয়েছে।

হেলালুদ্দীন আহমদ ২০২২ সালে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিব পদ থেকে অবসরে যান। এর আগে তিনি ইসি সচিব ছিলেন। সর্বশেষ তিনি সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সদস্য ছিলেন।

গত ১৮ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রাম আদালতে একরামুল করিম নামের এক মুক্তিযোদ্ধার করা মামলায় সাবেক ইসি সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ, প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ, কে এম নূরুল হুদা ও কাজী হাবিবুল আউয়াল, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়ী সংসদ সদস্যদের আসামি করে চট্টগ্রামে প্রতারণা ও রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে মামলা হয়েছে।

বাদীর আইনজীবী কফিল উদ্দিন গণমাধ্যমকে বলেন, মামলাটি আদালত পুলিশকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের সংসদ নির্বাচনে বিরোধী দলসহ অনেক জনপ্রিয় নেতার অংশগ্রহণ ছিল না। সাধারণ মানুষ ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেননি। যারা কমিশনে ছিলেন, তাদের ব্যর্থতার কারণে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও নির্বাচনী মাঠে একপেশে আচরণ করেছে। বিপুল টাকা ব্যয়ে যে তিনটি নির্বাচন হয়েছে, তাতে সংবিধানের খেলাপ করেছেন নির্বাচন কমিশনারসহ প্রশাসনের কর্মকর্তারা। তাই রাষ্ট্রদ্রোহ ও প্রতারণার মামলা করা হয়েছে। একই সঙ্গে এসব নির্বাচনে যাঁরা সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন, অবৈধভাবে সুযোগ–সুবিধা ভোগ করায় তাঁদেরও মামলায় আসামি করা হয়েছে।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ