প্রার্থনা ফারদিন দীঘি। ২০০৬ সালে ‘কাবুলিওয়ালা’ সিনেমা দিয়ে ছোটবেলায় চলচ্চিত্র অঙ্গনে পা রাখেন তিনি। নিষ্পাপ মুখশ্রী ও সাবলীল পর্দা উপস্থিতি দিয়ে জিতে নেন লাখো ভক্তের হৃদয়। এরপর ২০১০ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সিনেমায় শিশুশিল্পী হিসেবে কাজ করে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারও পেয়েছেন তিনি শিশুশিল্পী হিসেবে। এরপর কিছুটা বিরতি দিয়েই অভিনয়জগতে ফিরে এসেছেন এই সুন্দরী অভিনেত্রী। নিজেকে সুপারফিট করে তুলে তবেই পুরোদমে মডেলিং আর অভিনয় শুরু করেছেন তিনি। শিশুশিল্পীর সুইট-কিউট ইমেজ থেকে বেরিয়ে দীঘি এখন জেন-জি অভিনেত্রীদের মধ্যে নিজের আলাদা অবস্থান গড়ে তুলেছেন। ওটিটিতেও নিয়মিত কাজ করছেন। আর সবচেয়ে লক্ষণীয় বিষয় হলো, নিজেকে মনের মতো করে উপস্থাপন করে আকর্ষণ ছড়াতে তিনি একেবারে সুপারফিট হয়ে উঠেছেন এখন। আজ জন্মদিনে চলুন এই অভিনেত্রীর ইনস্টাগ্রাম ও ফেসবুকে ঢুঁ মেরে তাঁর আকর্ষণীয় লুকের ছবিগুলো দেখে আসা যাক।
ফ্লোরাল প্রিন্টের বডিকন ড্রেসে আকর্ষণ ছড়াচ্ছেন তিনি।
বেগুনি জমিনে দীঘির এই শাড়িতে সোনালি জরির ফুলেল বুনন আর ঐতিহ্যবাহী ডিজাইনের পাড়। সঙ্গে পরেছেন খুব সুন্দর একটা কুন্দনের জুয়েলারি।
জমকালো সিকুইনে সজ্জিত ব্রালেট টপের সঙ্গে বটম হিসেবে পরেছেন সাইড স্লিট স্কার্ট।
জমকালো লেহেঙ্গার এথনিক লুকে।
নকশিকাঁথা স্টিচের শাড়ি পরেছেন অভিনেত্রী। আর কানে শোভা পাচ্ছে সোনালি ঝুমকা।
কালো আর রুপালির সমন্বয়ে দীঘির ফিউশন শাড়ির লুক।
সিকুইনের ল্যাভেন্ডার শাড়ি আর ম্যাচিং ব্লাউজ পরেছেন দীঘি।
দীঘির এই শাড়িতে কালো সিল্কে ফুলেল নকশার বুনন, পাড়ে অ্যান্টিক জরির কাজ। সঙ্গে ম্যাচিং ব্লাউজ, স্টেটমেন্ট নেকপিস আর কানে ছোট দুল।
সোনালি আভার ঘিয়ে রঙা সিল্কের শাড়ির সঙ্গে দীঘি পরেছেন উঁচু গলার আভিজাত্যময় লাল ভেলভেটের ব্লাউজ। টেনে বাঁধা চুলের সঙ্গে দারুণ মানিয়েছে দীঘির কানে গলায় ভারী জড়োয়া গয়না আর হাতের বালা।
শাড়ির আসমানী নীল জমিনে রুপালি জরির কারুকাজ। কন্ট্রাস্ট ম্যাজেন্টা ব্লাউজটি নজর কাড়ছে। সঙ্গে দীঘি পরেছেন চোকার নেকপিস আর চুলে একগুচ্ছ হলুদ গোলাপ